ঢাকা, রবিবার, ৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ২৪ ভাদ্র ১৪৩১

আইপিও’র টাকা ব্যবহার করে ভালো কিছু দেওয়ার প্রত্যাশা : টেকনোর এমডি

২০২৪ জুলাই ১৫ ১১:১১:২১
আইপিও’র টাকা ব্যবহার করে ভালো কিছু দেওয়ার প্রত্যাশা : টেকনোর এমডি

অর্থ বাণিজ্য প্রতিবেদক : টেকনো ড্রাগস এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক শাহ জালাল উদ্দিন আহমেদ বলেছেন,দীর্ঘ প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) তালিকাভুক্ত হতে পেরে তারা আনন্দিত। যা তাদের ব্যবসায় প্রসারে সহযোগিতা করবে। আইপিও’র মাধ্যমে যে অর্থ উত্তোলন করা হয়েছে তার সঠিক ব্যবহারের মাধ্যমে বিনিয়োগকারীদের ভাল কিছু দিতে পারবেন বলে প্রত্যাশা করেছেন তিনি।

গতকাল (১৪ জুলাই) ডিএসইর এর সাথে টেকনো ড্রাগসের ডিএসইতে তালিকাভুক্তিকরণ চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠিত অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।

চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে ডিএসই’র প্রধান নিয়ন্ত্রক কর্মকর্তা খাইরুল বাশার আবু তাহের মোহাম্মদ এবং টেকনো ড্রাগস লিঃ এর পক্ষে ব্যবস্থাপনা পরিচালক শাহ জালাল উদ্দিন আহমেদ নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন ডিএসই’র প্রকাশনা ও জনসংযোগ বিভাগের উপ মহাব্যবস্থাপক মোঃ শফিকুর রহমান, সহকারী মহাব্যবস্থাপক ও লিস্টিং অ্যাফেয়ার্স ডিপার্টমেন্টের প্রধান মোঃ রবিউল ইসলাম, টেকনো ড্রাগস লিঃ এর চেয়ারম্যান খালেদা আক্তান খান ও অন্যান্য পরিচালকবৃন্দ, ইম্পেরিয়াল ক্যাপিটাল লিঃ এর সিইও এ.বি. পারভেজসহ প্রতিষ্ঠানসমূহের উর্ধতন কর্মকর্তাবৃন্দ।

স্বাগত বক্তব্যে ডিএসই প্রধান রেগুলেটরি কর্মকর্তা খাইরুল বাশার আবু তাহের মোহাম্মদ বলেন, কোম্পানিটির আইপিওতে রেকর্ড পরিমান সাবসক্রিপশন হয়েছিল। যা তাদের দায়িত্বকে আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। লিস্টিং এর পর পোস্ট লিস্টিং এর কার্যক্রমগুলো ও কমপ্লায়েন্সের বিষয়গুলো তাদের সঠিকভাবে পালন করতে হবে। একই সাথে পরবর্তীতে বিনিয়োগকারীদের আস্থার প্রতিদান দিতে পারবেন বলে আশা করেন তিনি।

উল্লেখ্য যে, গত ২ জুলাই ২০২৪ তারিখে স্টক এক্সচেঞ্জ ইলেক্ট্রনিক সাবস্ক্রিপশন সিস্টেম (ইএসএস) এর মাধ্যমে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের মধ্যে শততম ইস্যু হিসেবে টেকনো ড্রাগস লিমিটেড-এর শেয়ার প্রো-রাটার বা আনুপাতিক হারে বরাদ্দ প্রদান করা হয়। শততম ইস্যুর শেয়ার বরাদ্দ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. হাফিজ মুহম্মদ হাসান বাবু। কোম্পানিটির আইপিও’র আবেদনে বিনিয়োগকারীদের জন্য মোট ১০০ কোটি টাকার বিপরিতে ২৪৮৭ কোটি ১৮ হাজার ১০৪ টাকার আবেদন জমা পড়ে, যা ২৪.৬৪ গুণ। প্রতি ১০,০০০ টাকা আবেদনের বিপরীতে নিবাসি বাংলাদেশি বিনিয়োগকারীগণ ১১টি শেয়ার এবং অনিবাসী বাংলাদেশি বিনিয়োগকারীগণ ২০টি শেয়ার বরাদ্দ পায়।

পাঠকের মতামত:

শেয়ারবাজার এর সর্বশেষ খবর

শেয়ারবাজার - এর সব খবর



রে